আলাদা আলাদা লোকজন যজ্ঞকে আলাদা আলাদা ভাবে বুঝে থাকেন। কিছু লোকের জন্য যজ্ঞ হল প্রভূর স্বরুপ, উনাদের কাছে সবকিছুতেই স্বয়ং ব্রহ্ম।
কেউ কেউ দেবতাদের খুশী করার জন্য যজ্ঞ করে থাকেন। উনাদের কাছে পূজা অর্চনাই যজ্ঞ।
কিছু কিছু সাধক আত্মার সাথে পরমাত্মার মিলনের সাধনাকে যজ্ঞ বলে থাকেন। কেউ ধন বিসর্জন দিয়ে কেউ কর্ম কে।
বাস্তবে যজ্ঞ চার প্রকার :-
১) দ্রব্যযজ্ঞ :- এটা হল অর্জিত ধন লোক সেবায় বিসর্জন দিয়ে দিচ্ছেন ধর্মীয় চিন্তায়।
২) তপ যজ্ঞ :- যখন কেউ কর্ম করছেন এবং সেটাকে তপস্যা বানিয়ে ফেলেছেন এটাই হল তপযজ্ঞ।
৩) যোগ সাধনা যজ্ঞ :- এটা অস্টাঙ্গি সাধনা করে বিভিন্ন যোগ ব্যায়ামের মাধ্যমে করে থাকে।
৪) জ্ঞান যজ্ঞ :- যদিও চারটি খুব গুরুত্বপূর্ণ যজ্ঞ তবুও জ্ঞানই হচ্ছে সর্বোত্তম যজ্ঞ। কেননা জ্ঞানই আমাদের ভাল মন্দ বিচার করতে শেখায়। জ্ঞানই কর্মকে আগুনে পুড়িয়ে এর উৎকর্ষ করে থাকে। জ্ঞানই আমাদের মোহ বন্ধন থেকে মুক্ত করে। পাপের সাগরকে জ্ঞানের নৌকাই পার করতে পারে। জ্ঞানের অাগুন কর্ম ফলের ইচ্ছা ফল প্রাপ্তি না হওয়ায় সৃষ্ট ক্রোধ ও কামনাকে জ্বালিয়ে শুদ্ধ করে। আপন জ্ঞানের প্রকাশ জ্ঞানী করেনা তাহলে অজ্ঞানতা তাকে ঢেকে দেয়। জ্ঞানী মানব কৌশল অবলম্বন করে জ্ঞান প্রকাশ করেন।
জ্ঞানীই পরম সত্যের সন্ধান পেয়ে যায় যার বারবার জনমের প্রয়োজন পড়েনা।
কেউ কেউ দেবতাদের খুশী করার জন্য যজ্ঞ করে থাকেন। উনাদের কাছে পূজা অর্চনাই যজ্ঞ।
কিছু কিছু সাধক আত্মার সাথে পরমাত্মার মিলনের সাধনাকে যজ্ঞ বলে থাকেন। কেউ ধন বিসর্জন দিয়ে কেউ কর্ম কে।
বাস্তবে যজ্ঞ চার প্রকার :-
১) দ্রব্যযজ্ঞ :- এটা হল অর্জিত ধন লোক সেবায় বিসর্জন দিয়ে দিচ্ছেন ধর্মীয় চিন্তায়।
২) তপ যজ্ঞ :- যখন কেউ কর্ম করছেন এবং সেটাকে তপস্যা বানিয়ে ফেলেছেন এটাই হল তপযজ্ঞ।
৩) যোগ সাধনা যজ্ঞ :- এটা অস্টাঙ্গি সাধনা করে বিভিন্ন যোগ ব্যায়ামের মাধ্যমে করে থাকে।
৪) জ্ঞান যজ্ঞ :- যদিও চারটি খুব গুরুত্বপূর্ণ যজ্ঞ তবুও জ্ঞানই হচ্ছে সর্বোত্তম যজ্ঞ। কেননা জ্ঞানই আমাদের ভাল মন্দ বিচার করতে শেখায়। জ্ঞানই কর্মকে আগুনে পুড়িয়ে এর উৎকর্ষ করে থাকে। জ্ঞানই আমাদের মোহ বন্ধন থেকে মুক্ত করে। পাপের সাগরকে জ্ঞানের নৌকাই পার করতে পারে। জ্ঞানের অাগুন কর্ম ফলের ইচ্ছা ফল প্রাপ্তি না হওয়ায় সৃষ্ট ক্রোধ ও কামনাকে জ্বালিয়ে শুদ্ধ করে। আপন জ্ঞানের প্রকাশ জ্ঞানী করেনা তাহলে অজ্ঞানতা তাকে ঢেকে দেয়। জ্ঞানী মানব কৌশল অবলম্বন করে জ্ঞান প্রকাশ করেন।
জ্ঞানীই পরম সত্যের সন্ধান পেয়ে যায় যার বারবার জনমের প্রয়োজন পড়েনা।
Comments
Post a Comment