মানব জাতির শুরু থেকে আজ অবধি একটি সত্য আমাদের কাছে স্পষ্ট যে, আমাদের দয়াল নবীর আগমন এর বাণী যুগ যুগ ধরে সকল ধর্মের নবী রাসূল গণ বলে গিয়েছেন আজ এর কিছুটা অবতারণা করব।
মূসা নবী তার তওরাতের মধ্যে থাকা ৭০ বার আহমদ নামের জিকির করেছেন।
★ধর্মীয় বিদ্বেষ আজ সে সত্য ধামাচাপা দেয়া।
মূসানবীর এক খাস সাহাবী ছিল তাওরাতের হাফেজ। উনি প্রায়ই মূসা নবীর খানকায় ঘুমাতেন। একদিন তিনি দেখলেন মূসা (আ:) বাসায় নেই। তখন তওরাতের মধ্যে থাকা আমার দয়াল নবীর ৭০ বার থাকা আহমদ নাম কলম দিয়ে কেটে দেয়ার চেষ্টা করলেন। মহান আল্লাহপাক তার বেয়াদবির শাস্তি স্বরুপ তাকে গুইসাপ বানিয়ে দিলেন। মূসা আ: এসে অনেক খুঁজে যখন পেলেন তখন দেখলেন তিনি গুইসাপ হয়ে গিয়েছেন। মূসা নবী কেঁদেও তাকে ক্ষমা করাতে পারলেন না। কারন হাক্কুল এবাদ আল্লাহ ক্ষমা করেন না। এটা বান্দার হক। মূসা প্রভূর পক্ষ থেকে পাওয়া মেসেজের মাধ্যমে জানিয়ে দিলেন তোমার ক্ষমা মুহম্মদ (দ:) কাছেই পাবে।
আর সেদিকে যাবনা আজ আগমনের বার্তার কথাই বলি।
যীশু বলেছেন আমার দয়াল নবীর আগমন বার্তা সম্পর্কে -"আমি যদি না যাই সেই পবিত্র আত্মা আসবে না, যদি যাই তাহলে সে পবিত্র আত্মা আসবে " মুয়াজ্জি বলে সেখানে সম্বোধন করা হয়েছে ইঞ্জিলে।
এবার আসি মহামতি গৌতম বুদ্ধের কথায় : গসপেল দ্যা কারাস কিতাবের মাধ্যমে জানা যায় তিনি দুনিয়া থেকে বিদায় নেয়ার পূর্বে বলেন"আমি প্রথম বুদ্ধ নই যে আমি এসেছি প্রথম হয়ে এবং শেষ বুদ্ধ নই। আরেকজন আসবেন যিনি সর্বোত্তম। তার নাম হবে সাংস্কৃতিক ভাষায় মিত্রইয়া। অর্থাৎ শান্তি এবং করুণার প্রতীক। " আমার আপনার দয়াল নবী সেই শান্তি,দয়া, করুণার মূর্ত প্রতীক।
এবার আসি সনাতন ধর্মের মূল বেদ গুলির অন্যতম Rigbed এ
কলিযুগে (এখন থেকে ৩০০০ বছর আগে আর ২০০০ বছর পরের কালকে সনাতন ধর্মে কলিযুগ বলা হয়ে থাকে) একজন জগৎগুরু আসবেন যার নাম হবে নরাসংস বাংলায় চরম প্রশংসিত জন আরবিতে মুহম্মদ। পিতার নাম হবে বিষ্ণুজশ যার অর্থ ঈশ্বরের উপাসক আরবিতে আব্দুল্লাহ। আমার আপনার দয়াল নবীর পিতার নাম আব্দুল্লাহ। সে জগৎগুরুর মাতার নাম হবে সুমতি অর্থ শান্ত স্বভাব যুক্তা আরবীতে আমেনা। শুধু তাই নয়। এ জগৎগুরু ধ্যাণমগ্ন অবস্থায় পরশুরাম কর্তৃক ঐশি বার্তা গ্রহণ করবেন। আমরা যাকে জীব্রাইল ফেরেশতা বলি।
বিভিন্ন ধর্মে আমার দয়াল নবীর আগমনের কথা উল্লেখ আছে। এবং বিদ্বেষের কারনে যারাই সকল কিতাব হতে সে সত্য মুছে দেয়ার চেষ্টা করবে ওদের হাশর হবে জন্মান্তরবাদে গুইসাপ।
শুধু তাই নয় সে মহাসত্য গুলো যারা মুছে দেয়ার চেষ্টা করবে যেমন রাম কৃষ্ণ কে অবতার হিসেবে না মানবে ওদের একই হাল হবে। এ বিষয়ে হালকা আলোকপাত করব। যদিও আমি কাদিয়ানী, দেওবন্দী বা কোনও গোত্রভুক্ত লোক নই তবুও সহীহ্ সহ বাতিলদেরও রেফারেন্সই দিচ্ছি।
কাদিয়ানী তার চশমায়ে মারেফত কিতাবে বলেন " একদিন দয়াল নবী কে সাহাবীরা প্রশ্ন করে বলেন " হে আল্লাহর নবী আরবের বাইরেও কি আল্লাহতায়ালা নবী ও রাসূল পাঠিয়েছেন? তখন দয়াল নবী বলেন "হা অবশ্যই পাঠিয়েছেন। ভারতবর্ষেও একজন পাঠিয়েছেন যার বর্ণ ছিল কালো বর্ণ নাম ছিল কানাই বা কৃষ্ণ। বহু যায়গায় তিনি রাম কৃষ্ণ কে নবী বলেছেন। এর স্বপক্ষে সূরা রাদ এর ৮ নং আয়াতকেই সবাই প্রাধাণ্য দিয়েছেন। যেখানে আল্লাহপাক বলেন "আমি প্রত্যেক জাতি বা কওমের মধ্যে নবী রাসূল পাঠিয়েছি।" হাদীসপাকেও বলা আছে ১ লক্ষ বা দুই লক্ষ ২৪০০০ পয়গম্বর পাঠিয়েছেন। এই হাদীসকেও স্বপক্ষে সবাই ধরে থাকেন।
মুজাদ্দেদে আলফেসানী রহ: তার লেখা কাশফ হাদিকায় মাহমুদিয়াতে বলেন তিনি ভারতে বহু সংখ্যক নবী রাসূল এর কবর দেখেছেন।
দেওবন্দ মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা কাশেম নানতুবি ও
একই কথা বলেন। খাজা ফরিদ ও বলেছিলেন ওনারা ওলীও নন নবী ও রাসূল ছিলেন। ফতোয়ায়ে আজিজীতে ২৯৪ পৃষ্ঠায় রাম এবং শ্রী কৃষ্ণ নবী বলে উল্লেখ করেছেন। তফসীরে মাজহারীতেও উল্লেখ আছে এ বিষয়টি যেটাকে আমি ব্যাপক মানি যা লিখেছেন ছানাউল্লাহ পানিপথি রহ:।
★ধর্মীয় বিদ্বেষ আজ সে সত্য ধামাচাপা দেয়া।
মূসানবীর এক খাস সাহাবী ছিল তাওরাতের হাফেজ। উনি প্রায়ই মূসা নবীর খানকায় ঘুমাতেন। একদিন তিনি দেখলেন মূসা (আ:) বাসায় নেই। তখন তওরাতের মধ্যে থাকা আমার দয়াল নবীর ৭০ বার থাকা আহমদ নাম কলম দিয়ে কেটে দেয়ার চেষ্টা করলেন। মহান আল্লাহপাক তার বেয়াদবির শাস্তি স্বরুপ তাকে গুইসাপ বানিয়ে দিলেন। মূসা আ: এসে অনেক খুঁজে যখন পেলেন তখন দেখলেন তিনি গুইসাপ হয়ে গিয়েছেন। মূসা নবী কেঁদেও তাকে ক্ষমা করাতে পারলেন না। কারন হাক্কুল এবাদ আল্লাহ ক্ষমা করেন না। এটা বান্দার হক। মূসা প্রভূর পক্ষ থেকে পাওয়া মেসেজের মাধ্যমে জানিয়ে দিলেন তোমার ক্ষমা মুহম্মদ (দ:) কাছেই পাবে।
আর সেদিকে যাবনা আজ আগমনের বার্তার কথাই বলি।
যীশু বলেছেন আমার দয়াল নবীর আগমন বার্তা সম্পর্কে -"আমি যদি না যাই সেই পবিত্র আত্মা আসবে না, যদি যাই তাহলে সে পবিত্র আত্মা আসবে " মুয়াজ্জি বলে সেখানে সম্বোধন করা হয়েছে ইঞ্জিলে।
এবার আসি মহামতি গৌতম বুদ্ধের কথায় : গসপেল দ্যা কারাস কিতাবের মাধ্যমে জানা যায় তিনি দুনিয়া থেকে বিদায় নেয়ার পূর্বে বলেন"আমি প্রথম বুদ্ধ নই যে আমি এসেছি প্রথম হয়ে এবং শেষ বুদ্ধ নই। আরেকজন আসবেন যিনি সর্বোত্তম। তার নাম হবে সাংস্কৃতিক ভাষায় মিত্রইয়া। অর্থাৎ শান্তি এবং করুণার প্রতীক। " আমার আপনার দয়াল নবী সেই শান্তি,দয়া, করুণার মূর্ত প্রতীক।
এবার আসি সনাতন ধর্মের মূল বেদ গুলির অন্যতম Rigbed এ
কলিযুগে (এখন থেকে ৩০০০ বছর আগে আর ২০০০ বছর পরের কালকে সনাতন ধর্মে কলিযুগ বলা হয়ে থাকে) একজন জগৎগুরু আসবেন যার নাম হবে নরাসংস বাংলায় চরম প্রশংসিত জন আরবিতে মুহম্মদ। পিতার নাম হবে বিষ্ণুজশ যার অর্থ ঈশ্বরের উপাসক আরবিতে আব্দুল্লাহ। আমার আপনার দয়াল নবীর পিতার নাম আব্দুল্লাহ। সে জগৎগুরুর মাতার নাম হবে সুমতি অর্থ শান্ত স্বভাব যুক্তা আরবীতে আমেনা। শুধু তাই নয়। এ জগৎগুরু ধ্যাণমগ্ন অবস্থায় পরশুরাম কর্তৃক ঐশি বার্তা গ্রহণ করবেন। আমরা যাকে জীব্রাইল ফেরেশতা বলি।
বিভিন্ন ধর্মে আমার দয়াল নবীর আগমনের কথা উল্লেখ আছে। এবং বিদ্বেষের কারনে যারাই সকল কিতাব হতে সে সত্য মুছে দেয়ার চেষ্টা করবে ওদের হাশর হবে জন্মান্তরবাদে গুইসাপ।
শুধু তাই নয় সে মহাসত্য গুলো যারা মুছে দেয়ার চেষ্টা করবে যেমন রাম কৃষ্ণ কে অবতার হিসেবে না মানবে ওদের একই হাল হবে। এ বিষয়ে হালকা আলোকপাত করব। যদিও আমি কাদিয়ানী, দেওবন্দী বা কোনও গোত্রভুক্ত লোক নই তবুও সহীহ্ সহ বাতিলদেরও রেফারেন্সই দিচ্ছি।
কাদিয়ানী তার চশমায়ে মারেফত কিতাবে বলেন " একদিন দয়াল নবী কে সাহাবীরা প্রশ্ন করে বলেন " হে আল্লাহর নবী আরবের বাইরেও কি আল্লাহতায়ালা নবী ও রাসূল পাঠিয়েছেন? তখন দয়াল নবী বলেন "হা অবশ্যই পাঠিয়েছেন। ভারতবর্ষেও একজন পাঠিয়েছেন যার বর্ণ ছিল কালো বর্ণ নাম ছিল কানাই বা কৃষ্ণ। বহু যায়গায় তিনি রাম কৃষ্ণ কে নবী বলেছেন। এর স্বপক্ষে সূরা রাদ এর ৮ নং আয়াতকেই সবাই প্রাধাণ্য দিয়েছেন। যেখানে আল্লাহপাক বলেন "আমি প্রত্যেক জাতি বা কওমের মধ্যে নবী রাসূল পাঠিয়েছি।" হাদীসপাকেও বলা আছে ১ লক্ষ বা দুই লক্ষ ২৪০০০ পয়গম্বর পাঠিয়েছেন। এই হাদীসকেও স্বপক্ষে সবাই ধরে থাকেন।
মুজাদ্দেদে আলফেসানী রহ: তার লেখা কাশফ হাদিকায় মাহমুদিয়াতে বলেন তিনি ভারতে বহু সংখ্যক নবী রাসূল এর কবর দেখেছেন।
দেওবন্দ মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা কাশেম নানতুবি ও
একই কথা বলেন। খাজা ফরিদ ও বলেছিলেন ওনারা ওলীও নন নবী ও রাসূল ছিলেন। ফতোয়ায়ে আজিজীতে ২৯৪ পৃষ্ঠায় রাম এবং শ্রী কৃষ্ণ নবী বলে উল্লেখ করেছেন। তফসীরে মাজহারীতেও উল্লেখ আছে এ বিষয়টি যেটাকে আমি ব্যাপক মানি যা লিখেছেন ছানাউল্লাহ পানিপথি রহ:।
আপনি মানেন বা না মানেন এটা আপনার বিষয়। কিন্তু মুছে দেয়ার চেষ্টা করব না আমরা। মনে রাখবেন দয়াল নবী মাথার পাগড়ী খুলে ইহুদীদের বসতে দিয়েছেন খেতে দিয়েছেন।
★ লেখাটা তাদের জন্য যারা মানেন। বিতর্ক এড়িয়ে চলবেন প্লীজ।
★ লেখাটা তাদের জন্য যারা মানেন। বিতর্ক এড়িয়ে চলবেন প্লীজ।
27/12/17
Comments
Post a Comment